কোম্পানি গঠনের সুবিধাগুলো
- বৃহদায়তন উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করাঃ আপনি বড় প্রতিস্টান করতে চাইলে বেশি মূলধন প্রয়োজন আর এই মূলধন একার পক্ষে মেটানো সম্বব না তাই অনেকেই কোম্পানির মাধ্যমে বেশি মূলধন নিয়ে কোম্পানি গঠন করে থাকে ।
- শেয়ার হোল্ডারদের ঝুঁকির পরিমান কম থাকাঃ কোম্পানির দায় অসীম তাই কোম্পানির লসের অংশিদার এর শেয়ার হোল্ডারেরা সীমিত নিয়ে থাকে । ধরুন আপনি একটি কোম্পানির ১ লক্ষ টাকার শেয়ারের মালিক এখন উক্ত কোম্পানি ২০ লক্ষ টাকা লস খেলে আপনি শুধু ১ লক্ষ টাকায় লসের ভাগিদার হবেন ।
- কোম্পানির প্রতি জনগণের আস্থা বেশি থাকাঃ কোম্পানি গঠন করতে অনেক ব্যক্তিগত কাগজপত্র জমা দিতে হয় তাই কেউ কোম্পানি থেকে সহজে প্রতারন বা জালিয়াতি করে লাপাত্তা হতে পারে না তাই সবাই কোম্পানির সাথে কাজ করতে বেশি আগ্রহী থাকে এবং কোম্পানিকে একটু বেশি বিশ্বাস করে থাকে
- সহজে ব্যাংক ঋণ প্রাপ্তির সুযোগ থাকাঃ একমালিকানা বা অংশিদারি প্রতিস্টানের চাইতে কোম্পানিকে ব্যংক সহজ সর্তে এবং বেশি পরিমানে লোন দিয়ে থাকে তাই অনেকেই শুধু লোন পাওয়ার জন্য কোম্পানির মাধ্যমে ব্যবসা করে থাকে ।
- চিরন্তন অস্তিত্ব থাকাঃ কোম্পানি একবার লাইসেন্স করলে তা আর কোনদিন বন্ধ হয় না যতক্ষণ না পর্যন্ত এই কোম্পানিকে আইনের মাধ্যমে বন্ধ করা না হয় । দেখবেন কোকা কোলা কোম্পানির বয়স ৪০০ বছর
- সহজেই মালিকানা শেয়ার হস্তান্তরযোগ্যঃ আপনি চাইলে আপনার কোম্পানির শেয়ার অন্য কারো কাছে বিক্রি করে দিতে পারবেন । এই শেয়ার অনেকটা জমির মত ।
এছাড়া আরো অনেক সুবিধা আছে যা আর নাই বল্লাম ।
কোম্পানি রেজিস্ট্রি বিষয়ে আরো কোন প্রশ্ন থাকলে ফোন করুন – 01714543232 এই নম্বরে
কোম্পানি বিষয় আরো ভিডিও দেখতে পারেন এখান থেকে
কোম্পানি খোলার প্রক্রিয়া: https://www.youtube.com/watch?v=W0kBY_kLtoc&t=54s
কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন ফি ঃ https://www.youtube.com/watch?v=7cUsVaXOJpg&t=43s
ধন্যবাদ সবাইকে